জৈন দর্শন MCQ কুইজ jaina philosophy WBSSC

jaina philosophy WBSSC

জৈন দর্শন MCQ কুইজ — ৩০টি প্রশ্ন (WBSSC, SLST, NET, SET)

SEO Keywords: SLST Philosophy MCQ in Bengali, SSC Philosophy Questions Bengali, NET SET Philosophy MCQ, জৈন দর্শন MCQ, WBSSC জৈন প্রশ্ন, Jaina Philosophy MCQ Bengali, দর্শন এমসিকিউ উত্তরসহ।

আপনি কি WBSSC/SLST বা NET/SET পরীক্ষার জন্য জৈন দর্শন দ্রুত রিভিশন করতে চান? এই পোস্টে ৩০টি নির্বাচিত প্রশ্ন আছে — প্রতিটি প্রশ্নের সঙ্গে ৪টি অপশন, সঠিক উত্তর ও সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা দেওয়া আছে। পরীক্ষার প্রস্তুতিতে এটি দ্রুত রিভিশন ও কনসোলিডেট করতে সহায়ক হবে। নিচের প্রশ্নগুলো কল্যাণকর জ্ঞান গঠন করবে—আধারিত তীর্থংকর, কেবল্য, অনেকান্তবাদ, ত্রিরত্ন ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ ধারণার উপর।

জৈন দর্শন MCQ — প্রশ্নোত্তর

১. জৈন ধর্মে তীর্থংকর সংখ্যা কত?
ক) ২০    খ) ২৪    গ) ৩০    ঘ) ৩৩
উত্তর: খ) ২৪
ব্যাখ্যা: জৈন ধর্মে মোট ২৪ জন তীর্থংকরকে স্বীকৃত করা হয়; মহাবীর ২৪তম তীর্থংকর।
২. জৈন দর্শনের প্রথম তীর্থংকর কে?
ক) পার্শ্বনাথ    খ) ঋষভদেব    গ) অজিতনাথ    ঘ) মহাবীর
উত্তর: খ) ঋষভদেব
ব্যাখ্যা: ঋষভদেবকে প্রথম তীর্থংকর হিসেবে মানা হয়; তিনি জৈন ধারার প্রাচীন শুরুর দিকের ব্যক্তিত্ব।
৩. মহাবীর কোন তীর্থংকর?
ক) ২০তম    খ) ২২তম    গ) ২৪তম    ঘ) ২৩তম
উত্তর: গ) ২৪তম
ব্যাখ্যা: মহাবীর সর্বশেষ ও বিখ্যাত ২৪তম তীর্থংকর হিসেবে পরিচিত।
৪. জৈন দর্শনের প্রধান নীতি কোনটি?
ক) অহিংসা    খ) যোগ    গ) ভক্তি    ঘ) ধ্যান
উত্তর: ক) অহিংসা
ব্যাখ্যা: অহিংসা (non-violence) জৈন নৈতিকতার কেন্দ্রবিন্দু; জীব-অজীব উভয়ের প্রতি অহিংসার মর্যাদা আছে।
৫. 'কেবল্য জ্ঞান' বলতে জৈন দর্শনে কী বোঝায়?
ক) সীমিত জ্ঞান    খ) সর্বজ্ঞত্ব    গ) অনুমান    ঘ) প্রত्यक्ष জ্ঞান
উত্তর: খ) সর্বজ্ঞত্ব
ব্যাখ্যা: কেবল্য বা সর্বজ্ঞত্ব মানে আত্মা সম্পূর্ণভাবে জ্ঞানী ও সচ্ছন্দ—মোক্ষের অবস্থা।
৬. জৈন দর্শনের জ্ঞানতত্ত্বে প্রমাণ (means of knowledge) কয়টি স্বীকৃত?
ক) ২টি    খ) ৩টি    গ) ৪টি    ঘ) ৫টি
উত্তর: খ) ৩টি
ব্যাখ্যা: জৈন দর্শনে প্রত्यक्ष (pratyakṣa), অনুমান (anumāna) ও শব্দ (śabda) — এই তিনটি প্রমাণ প্রধান।
৭. 'Syādvāda' তত্ত্ব দ্বারা কোন ধারণা প্রকাশ পায়?
ক) পরম সত্য    খ) আপেক্ষিক/পক্ষভিত্তিক সত্য    গ) মিথ্যা    ঘ) একক সত্য
উত্তর: খ) আপেক্ষিক/পক্ষভিত্তিক সত্য
ব্যাখ্যা: Syādvāda বা 'শদ্বাব্বা' বলে—"শব্দের সীমাবদ্ধতা থাকায় সত্যকে বিভিন্ন দিক থেকে বলা যায়"—এটি আপেক্ষিক সত্যবোধকে বোঝায়।
৮. 'Anekāntavāda' তত্ত্ব কী নির্দেশ করে?
ক) এক মাত্র দৃষ্টিকোণই সত্য    খ) বহু পক্ষ থেকে সত্য বিচারযোগ্য    গ) কেবল ভৌত সত্যই গ্রহণযোগ্য    ঘ) কোনটাই সত্য নয়
উত্তর: খ) বহু পক্ষ থেকে সত্য বিচারযোগ্য
ব্যাখ্যা: অণেকান্তবাদ বলে—সত্য বহু দিক থেকে দেখা যায়; একপাক্ষিক ধারণাIncomplete হতে পারে।
৯. জৈন দর্শনে 'ত্রিরত্ন' বলতে কী বোঝায়?
ক) ত্রয়ী দেবতা    খ) জ্ঞান, দর্শন ও আচরণ    গ) ত্যাগ, সাধনা, প্রার্থনা    ঘ) ধ্যান, যোগ, সমাধি
উত্তর: খ) জ্ঞান, দর্শন ও আচরণ
ব্যাখ্যা: ত্রিরত্ন (Ratnatraya) হলো—সম্যক দর্শন, সম্যক জ্ঞান ও সম্যক চরিত্র (সঠিক দর্শন, জ্ঞান ও আচরণ)।
১০. মহাবীর কোন শতকে জন্মগ্রহণ করেন বলে প্রচলিত?
ক) খ্রিস্টপূর্ব ৭ম শতক    খ) খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতক    গ) খ্রিস্টপূর্ব ৫ম শতক    ঘ) খ্রিস্টপূর্ব ৪র্থ শতক
উত্তর: খ) খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতক
ব্যাখ্যা: ঐতিহাসিক পরিসংখ্যানে মহাবীর সাধারণত খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতকে (প্রায় ৫৯৬-৪৬০ খ্রিস্টপূর্বের মাঝে বিভিন্ন গ্রন্থে) স্থান পেয়েছেন।
১১. জৈন দর্শনে 'জীব' পদার্থ প্রধানত কয় প্রকার হিসেবে দেখা হয়?
ক) ১টি    খ) ২টি (স্থাবর ও জঙ্গম)    গ) ৩টি    ঘ) ৪টি
উত্তর: খ) ২টি (স্থাবর ও জঙ্গম)
ব্যাখ্যা: জীবকে স্থাবর (অচল) ও জঙ্গম (চলমান) হিসেবে দুটি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়।
১২. জৈন দর্শনে 'অজীব' পদার্থ কত প্রকার বলা হয়?
ক) ৪টি    খ) ৫টি    গ) ৬টি    ঘ) ৭টি
উত্তর: গ) ৬টি
ব্যাখ্যা: অজীবের ছয়টি অংশ—ধর্ম, অধর্ম, আকাশ, পদার্থ (পার্থিভ), সময়, পুঞ্জ।
১৩. জৈন দর্শনে 'কর্ম' কী হিসেবে বিবেচিত?
ক) নৈতিক কাজ    খ) সূক্ষ্ম পদার্থ (কর্মধর্মা)    গ) উপাসনা    ঘ) চিন্তা
উত্তর: খ) সূক্ষ্ম পদার্থ (কর্মধর্মা)
ব্যাখ্যা: জৈন মত অনুযায়ী কর্ম এক প্রকার সূক্ষ্ম পদার্থ যা আত্মার সঙ্গে আবদ্ধ হয়ে তাকে বন্ধন করে।
১৪. 'Nayavāda' বা নায়বাদের মূল ধারণা কী?
ক) সম্পূর্ণ সত্য এককভাবে প্রকাশযোগ্য    খ) আংশিক/দৃষ্টিভঙ্গিভিত্তিক সত্য ও বর্ণনা সম্ভব    গ) সত্য নেই    ঘ) শুধুই প্রত्यक्षকেই সত্য বলতে হবে
উত্তর: খ) আংশিক/দৃষ্টিভঙ্গিভিত্তিক সত্য ও বর্ণনা সম্ভব
ব্যাখ্যা: Nayavāda বলে—প্রতিটি বক্তব্য কেবল নির্দিষ্ট দিক থেকে সত্য, তাই আংশিক বর্ণনা গ্রহণযোগ্য।
১৫. 'সাল্লেখনা' জৈন ধর্মে কী?
ক) ধ্যানের বিশেষ পদ্ধতি    খ) ধর্মীয় তপ সুসঙ্গ    গ) সংসার থেকে ইচ্ছাকৃত শান্তিপূর্ণ প্রস্থান (উপবাসে মৃত্যু)    ঘ) একটি পূজা অনুষ্ঠান
উত্তর: গ) সংসার থেকে ইচ্ছাকৃত শান্তিপূর্ণ প্রস্থান (উপবাসে মৃত্যু)
ব্যাখ্যা: সাল্লেখনা হলো সচেতন ও নিয়ন্ত্রিত উপবাসের মধ্য দিয়ে জীবন পরিত্যাগ করে ধ্যান-সংযমের মাধ্যমে মৃত্যু গ্রহণের প্রথা, যা জৈন সাধুসন্যাসী সদস্যদের মাঝে প্রথাগত রীতি।
১৬. 'सम्यक् दर्शन' (Samyak Darshan) দ্বারা জৈন দর্শনে কী বোঝায়?
ক) ভুল ধারণা    খ) সঠিক দর্শন    গ) ধর্মীয় প্রার্থনা    ঘ) পুনর্জন্ম
উত্তর: খ) সঠিক দর্শন
ব্যাখ্যা: সম্যক দর্শন হলো বাস্তব সত্যকে সঠিকভাবে বুঝার ক্ষমতা, যা সম্যক জ্ঞান ও সম্যক চরিত্রের সঙ্গে মিলিত হলে মোক্ষ হয়।
১৭. 'सम्यक् ज्ञान' (Samyak Jñāna) কী বোঝায়?
ক) অনুমান    খ) সঠিক জ্ঞান    গ) কেবল ধ্যান    ঘ) অজ্ঞতা
উত্তর: খ) সঠিক জ্ঞান
ব্যাখ্যা: সম্যক জ্ঞান হলো মৌলিক, নির্ভুল জ্ঞান যা আত্মার প্রকৃত স্বরূপ সম্পর্কে জানায় এবং মুক্তির দিকে নিয়ে যায়।
১৮. 'सम्यक् चारित्र' (Samyak Charitra) অর্থ কী?
ক) সঠিক আচরণ/নৈতিক চরিত্র    খ) সঠিক দর্শন    গ) সঠিক জ্ঞান    ঘ) ভক্তিমূলক পূজা
উত্তর: ক) সঠিক আচরণ/নৈতিক চরিত্র
ব্যাখ্যা: সম্যক চারিত্র হলো নৈতিকভাবে শুদ্ধ জীবনযাপন—আচরণ, সংযম ও অহিংসার অনুশীলন।
১৯. Digambara সম্প্রদায়ের প্রধান বৈশিষ্ট্য কী?
ক) সাদা বস্ত্র পরিধান    খ) নগ্নতা/বস্ত্রহীনতা (সংক্ষিপ্ত আচার)    গ) ভক্তিমূলক নৃত্য    ঘ) নির্দিষ্ট পূজা প্রচলন
উত্তর: খ) নগ্নতা/বস্ত্রহীনতা (সংক্ষিপ্ত আচার)
ব্যাখ্যা: Digambara-রা বিশেষ করে তীর্থসংন্যাসীদের নগ্নতাকে গুরুত্ব দেয়; লৌকিকভাবে সম্পূর্ণ বস্ত্রত্যাগকে তাদের ঐতিহ্যগত লক্ষণ হিসেবে দেখা হয়।
২০. Shvetambara সম্প্রদায়ের প্রধান বৈশিষ্ট্য কী?
ক) সাদা পোশাক পরা    খ) নগ্নতা    গ) কেবল পুরুষদের জন্য সীমাবদ্ধ    ঘ) মূর্তিপূজা
উত্তর: ক) সাদা পোশাক পরা
ব্যাখ্যা: Shvetambara-রা সাধারণত সাদা কাপড় পরিধান করে; তাদের মধ্যে সন্ন্যাসীরা পোশাক পরেন এবং গ্রন্থ ও ধর্মাচরণে ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি রয়ে গেছে।
২১. জৈন ধর্মে 'মোক্ষ' বলতে কী বোঝায়?
ক) পুনর্জন্মের চক্র থেকে মুক্তি    খ) দান করা    গ) রাজ্য প্রাপ্তি    ঘ) ধ্যানের গভীরতা
উত্তর: ক) পুনর্জন্মের চক্র থেকে মুক্তি
ব্যাখ্যা: মোক্ষ হচ্ছে সেই অবস্থান যেখানে আত্মা সম্পূর্ণভাবে কর্মবৃন্দা থেকে মুক্ত ও নির্বাণশীল।
২২. জৈন ধর্মে 'ধর্ম' ও 'অধর্ম' (Dharmādharmā) কোন কাজে ব্যবহৃত হয়?
ক) নৈতিক আদর্শ বোঝাতে    খ) চলাচল/গতি বজায় রাখতে সহায়ক অজীব শক্তি হিসেবে    গ) দেবতাদের শ্রেণিবিভাগ করতে    ঘ) আকাশের বর্ণনা করতে
উত্তর: খ) চলাচল/গতি বজায় রাখতে সহায়ক অজীব শক্তি হিসেবে
ব্যাখ্যা: জৈন তত্ত্বে 'ধর্ম' (Dharmā) এবং 'অধর্ম' (Adharmā) অজীব উপাদান হিসেবে চলাচল বা স্তবক ধারণকারীরূপে বিবেচিত হয়—আধা কসমোলজিক্যাল ধারণা।
২৩. জৈন ধর্মে 'পুঞ্জ' বলতে কী বোঝায়?
ক) সময়ের একক    খ) ক্ষুদ্র কণার সমষ্টি    গ) দেবতাদের মণ্ডলী    ঘ) ধর্মীয় গান
উত্তর: খ) ক্ষুদ্র কণার সমষ্টি
ব্যাখ্যা: পুঞ্জ হলো অনাগত সূক্ষ্ম উপাদানগুলোর সমষ্টি—এক ধরনের অজৈব উপাদান হিসেবে ব্যাখ্যা করা হয়।
২৪. জৈন দর্শনে আত্মা ও দেহের সম্পর্ক কিরূপ?
ক) আত্মা ও দেহ এক এবং একই    খ) আত্মা আলাদা, দেহ আলাদা; কর্মমল দ্বারা আত্মা আবদ্ধ    গ) আত্মা নেই    ঘ) দেহও আত্মার অংশ
উত্তর: খ) আত্মা আলাদা, দেহ আলাদা; কর্মমল দ্বারা আত্মা আবদ্ধ
ব্যাখ্যা: জৈন মত অনুযায়ী আত্মা স্বাধীন সত্তা; কর্ম ধূলির মতো আবদ্ধ হলে আত্মা পুনর্জন্মে হয়।
২৫. জৈন ধর্মে কোনটি প্রায়: 'বিশেষ ধরনের জ্ঞান' হিসেবে না ধরা হয়?
ক) প্রত्यक्ष (Pratyakṣa)    খ) কেবল্য (Kevalajñāna)    গ) অশুদ্ধ আন্দাজ (আনুমানিক)    ঘ) শব্দ (Śabda)
উত্তর: গ) অশুদ্ধ আন্দাজ (আনুমানিক)
ব্যাখ্যা: জৈন দর্শনে অনুমান স্বীকৃত হলেও 'অশুদ্ধ আন্দাজ' বলতে ভুল বা অনিশ্চিত অনুমানকে বুঝায়, যা জ্ঞানের সর্বোচ্চ শ্রেণীতে পড়ে না।
২৬. 'ত্রিভঙ্গী সত্য' ধারণা কিসের সঙ্গে সম্পর্কিত?
ক) বৌদ্ধ দর্শন    খ) অণেকান্তবাদ    গ) ন্যায় দর্শন    ঘ) বৈষ্ণবতা
উত্তর: খ) অণেকান্তবাদ
ব্যাখ্যা: ত্রিভঙ্গী বা 'ত্রিবৃত্তীর' ধারণা—এক বস্তুই একই সময়ে তিনভাবে বর্ণিত হতে পারে (হ্যাঁ, না ও অনির্ণীতরূপে)—এটি অনেকান্তবাদের অংশবিশেষ।
২৭. জৈন ধর্মে 'ত্রিনয়' (ত্রিরত্ন) অর্জন না করলে কী ঘটবে?
ক) মোক্ষ সহজে পাওয়া যাবে    খ) আত্মা কর্মবৃন্দায় আবদ্ধ থাকবে    গ) অবধি ধীরে মুক্তি হবে    ঘ) কোন প্রভাব নেই
উত্তর: খ) আত্মা কর্মবৃন্দায় আবদ্ধ থাকবে
ব্যাখ্যা: সম্যক দর্শন-জ্ঞান-চরিত্র না থাকলে আত্মা কর্মের বন্ধনে আবদ্ধ থাকে এবং পুনর্জন্ম অব্যাহত থাকে।
২৮. জৈন ধর্মে 'পার্শ্বনাথ' সম্পর্কে কোনটি সঠিক?
ক) তিনি ২৩তম তীর্থংকর    খ) তিনি প্রথম তীর্থংকর    গ) তিনি মহাবীরের নাম    ঘ) তিনি বৌদ্ধ সাধক
উত্তর: ক) তিনি ২৩তম তীর্থংকর
ব্যাখ্যা: পার্শ্বনাথকে সাধারণত ২৩তম তীর্থংকর হিসেবে গণ্য করা হয়; তিনি মহাবীরের পূর্ববর্তী একজন প্রভাবশালী তীর্থংকর।
২৯. জৈন ধর্মে 'প্রতিজ্ঞা' বা 'ব্রহ্মচার্য' বিশেষ গুরুত্ব পায় কেন?
ক) ধনী হওয়ার জন্য    খ) ধর্মীয় সামাজিক মর্যাদা বাড়াতে    গ) সংযম ও অহিংসার অনুশীলনের জন্য    ঘ) শাস্ত্র পাঠের জন্য
উত্তর: গ) সংযম ও অহিংসার অনুশীলনের জন্য
ব্যাখ্যা: ব্রহ্মচার্য ও অন্যান্য শীলবিধি জৈন ধর্মে আত্মসংযম ও অহিংসা প্রতিষ্ঠার জন্য জরুরি; এভাবে কর্মের সংহতি হয়।
৩০. মহাবীরের পিতার নাম ও মাতার নাম যথাক্রমে কী?
ক) সিদ্ধার্থ ও ত্রিশলা    খ) সুমিত্রা ও গৌতমী    গ) সুরেন্দ্র ও মালিনী    ঘ) অজিত ও কুণ্ডলিনী
উত্তর: ক) সিদ্ধার্থ ও ত্রিশলা
ব্যাখ্যা: প্রচলিত বর্ণনা অনুসারে মহাবীরের পিতার নাম ছিল সিদ্ধার্থ এবং মাতার নাম ত্রিশলা।

নোট: এই প্রশ্নগুলো WBSSC, SLST, NET ও SET পরীক্ষার সাধারণ বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতির জন্য উপযোগী রিভিশন কুইজ। পরীক্ষায় যেতে হলে গ্রন্থাদি ও ক্লাস নোট থেকে বিশদ অংশগুলো পুনরায় পড়ে নেওয়া উজ্জ্বল ফল দেবে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন

نموذج الاتصال